
বৈঠকে জানানো হয়, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই। এর ফলে আগামী ৩০ ডিসেম্বরেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া নির্বাচনে এমপিদের অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া সংক্রান্ত শাসক দল আওয়ামী লীগ ও সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির দাবি নাকচ করে দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয় সংসদ সদস্যরা নির্বাচনী প্রচারে নামতে পারবে না।
কিছু শর্ত সাপেক্ষে পৌর নির্বাচনে অংশগ্রহণের আগ্রহ দেখায় বিএনপি। এর মধ্যে নির্বাচনের তারিখ পেছানোর শর্তও ছিল। বিএনপি ছাড়াও নির্বাচন পেছানোর দাবি জানায় ওয়ার্কার্স পার্টিও।
এছাড়া জাতীয় পার্টি মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার তারিখ পেছানোর দাবির পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারে সংসদ সদস্যদের অংশ নেয়ার সুযোগ দেয়ার দাবি জানায়।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও সাংসদদের নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেয়ার সুযোগ দেয়ার দাবি জানিয়েছে। তবে বিএনপি সাংসদের নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেয়ার সুযোগ না দেওয়ার দাবি জানায়।
২৩৪টি পৌরসভায় এ নির্বাচন করতে ৩০ ডিসেম্বর ভোটের দিন রেখে ইতোমধ্যে তফসিল দিয়েছে ইসি। তাতে ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিলের কথা বলা হয়েছে।