তিনি আরও বলেন, ‘আইন বাস্তবায়নের জন্য একজন পরিদর্শক থাকবেন। তাকে কাজে বাধা দিলে ৭৫ হাজার থেকে এক লাখ জরিমানা এবং সর্বনিম্ন এক বছর ও সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড হবে। এছাড়া বালাইনাশক বিক্রেতা ডিলারকে মিথ্যা নিশ্চয়তা দিলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে।’
আইনের ৩৩ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, পরিদর্শকের লিখিত অনুমতি ছাড়া কেউ মামলা করতে পারবে না।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘বালাইনাশকের দাম সরকার প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করবে। গায়ে লেখা দামে বিক্রি করা যাবে না। তবে মামলার বিষয় নিষ্পত্তির জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে পারবে সরকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন থেকে প্রতিবছর ৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত হবে। এটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পরিপত্রের ‘খ’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব পাস করা হয়েছে। যদিও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২২ মার্চ প্রস্তাব করে। কিন্তু ফেব্রুয়ারি মাস ভাষার মাস ও ৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় গ্রন্থাগার ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। তাই এই দিনকেই জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস হিসেবে পালন করা হবে।
জানা গেছে, সভায় জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে মন্ত্রিসভা বৈঠক সম্পর্কিত প্রতিবদেন উপস্থাপন করা হয়। এ সময়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়েছে ৯টি, সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে ৮০টি, বাস্তবায়ন হয়েছে ৫৯টি বা ৭৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ, বাস্তবায়নের অপেক্ষায় আছে ২১টি বা ২৮ দশমিক ২৫ শতাংশ, চুক্তি অনুমোদন হয়েছে সাতটি এবং সংসদে আইন পাস হয়েছে ছয়টি।
গত বছর একই সময়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়েছে ৮টি, সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে ৫৬টি, বাস্তবায়ন হয়েছে ৩৬টি বা ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, বাস্তবায়নের অপেক্ষায় আছে ২০টি বা ৩৫ দশমিক ৭১ শতাংশ, চুক্তি অনুমোদন হয়েছে চারটি এবং সংসদে আইন পাস হয়েছে ১০টি।