কল্যাণ পার্টি চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহম্মদ ইবরাহিম, মহাসচিব এম এম আমিনুর রহমান, এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গণি, মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, এনডিপি চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর হোসেন ঈসা প্রমুখ এই প্রচারে অংশ নিয়েছেন।
তারা সবাই কুমিল্লায় মতবিনিময় শেষে নগরীর বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করেন এবং ভোটারদের কাছে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা পৌঁছে দেন।
কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম সফল করতে মনিরুল হক সাক্কুকে ভোটে বিজয়ী করতে হবে। তিনি বলেন, কুমিল্লার জনগণ নির্বাচনের ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। কুমিল্লায় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হলে কুমিল্লার জনগণ তা প্রতিহত করবে।
এলডিপি মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘গণতন্ত্রের সংগ্রাম সফল করতে নির্বাচনে বিএন প্রার্থীকে জেতাতে হবে। গণতন্ত্র পরাজিত হলে সামনে আরও দুঃসময় অপেক্ষা করছে জাতির জন্য।’
ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার পরিবর্তন ঘটবে না। জনগণের প্রত্যাশা একটাই, তারা সবাই যায়, নির্বাচন যেন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়।
আগামী ৩০ মার্চ আলোচিত এই নির্বাচনের ভোট হবে। বিএনপির প্রার্থী সাক্কুর প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আঞ্জুম সুলতানা সীমা। ২০১২ সালের নির্বাচনে সীমার বাবা আফজল খানকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছিলেন সাক্কু। ওই নির্বাচন বিএনপি বর্জন করেছিল আর সাক্কু ভোটে দাঁড়ান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে।