
রবিবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর সুরঞ্জিত তালুকদার মহানগর দায়রা জজ মকবুল হোসেন মৃধার আদালতে মামলার সাক্ষ্য দেন। এসময় আদালতে মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলামসহ কারান্তরীণ ১১ আসামি উপস্থিত ছিলেন।
কামরুলকে আদালতে হাজির করার পর পরই বিক্ষুব্ধ জনতা ‘ফাঁসি ফাঁসি, ফাঁসি চাই, কামরুলের ফাঁসি চাই’ বলে শ্লোগান দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে তারা কামরুলকে লক্ষ্য করে জুতা নিক্ষেপ করেন।
এর আগে ১৫ অক্টোবর সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয় কামরুলকে। ১৬ অক্টোবর আদালতে উপস্থাপনের পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ৮ জুলাই রাজনকে খুন করার পরপরই সৌদি আরবে পালিয়ে যায় কামরুল। এরপর দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। তবে এই মামলার অপর দুই আসামি কামরুলের ভাই শামীম আহমদ ও দিরাই উপজেলার জাকির হোসেন পাভেল ওরফে রাজু এখনও পলাতক। সৌজন্যে ঢাকাটাইমস