
তবে এদিন বিএনপির পক্ষ থেকে ইলিয়াস আলীকে নিয়ে কোনো কর্মসূচি ছিল না।
গয়েশ্বর অভিযোগ করেন, “অতীতে যারা ইলিয়াস আলীর বিরুদ্ধে ছিল, তারা এখনো তার বিরুদ্ধে সক্রিয়। ইলিয়াস আলীর অনুসারীদের রাজনীতিতে থাকতে দেয়া হচ্ছে না। তারা একে একে খসে পড়ছেন।”ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার কিছুদিনের মাথায় বিএনপির আন্দোলন কেন থেমে গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন গয়েশ্বর।
স্থায়ী কমিটির এই নেতা বলেন, “ইলিয়াস আলীকে স্মরণ করতে ভয় কেন? ইলিয়াস আলীর জন্য সিলেটের আবেগপ্রবণ ছাত্ররা ঢাকায় সংগঠিত হয়ে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করায় ইলিয়াস আলীর প্রতি মমত্ববোধ প্রকাশের সামান্য সুযোগ পেলাম।”
গয়েশ্বর বলেন, “কিন্তু ইলিয়াস আলী সিলেটের লোক হিসেবে অন্তর্ধান হয়েছেন তা নয়। ইলিয়াস আলী ছিলেন বিএনপির একজন নেতা; সরকার তাকে চরমভাবে ভয় পেয়েছে বলে তাকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছে।”
একই অনুষ্ঠানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীরকে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন বলে মত দেন।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মোহন মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ।